জোলভেরাইন কী? জোলভেরাইন কী? ‘ জোলভেরাইন ’ হল একটি শুল্ক সংঘের নাম। ১৮১৯ সালে প্রাশিয়ার নেতৃত্বে এই সংস্থা প্রাশিয়া সহ অন্যান্য জার্মান রাষ্ট্রগুলোর বাণিজ্য-প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে পাস্পরিক সহযোগিতার জন্য গড়ে তোলা হয়। জার্মান অর্থনীতিবিদ ম্যাজেন ছিলেন এর প্রধান উদ্যোক্তা। জোলভেরাইন-এর উদ্দেশ্য হল : সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে একই হারে সীমান্ত শুল্ক আরোপ করা, আদায়ীকৃত অর্থ জনসংখ্যার অনুপাতে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বন্টন করা, জার্মান ভাষাভাষী রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে অবাধ বাণিজ্যের পরিবেশ সৃষ্টি করা এবং সর্বপরি জার্মান রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক ঐক্যের বন্ধনে আবদ্ধ করার মাধ্যমে রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার পথ প্রস্তুত করা। এইভাবে জোলভারেইন জার্মানির ঐক্য সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। ঐতিহাসিক ম্যারিয়টের মতে, “জোলভারেইন হল জার্মানিকরণের প্রথম সোপান” । ------------xx----------- এই প্রশ্নের বিকল্প প্রশ্ন হল : কে, কী উদ্দেশ্যে ‘জোলভেরাইন’ গঠন করেছিলেন? ‘জোলভেরাইন’ গঠনের উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য কী ছিল? জার্মানির ঐক্য প্রতিষ্ঠায় ‘জোলভেরাইন’ গঠনের গুরুত্ব কতটা? এই বিষয়ের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও...
কে, কী উদ্দেশ্যে ‘রক্ত ও লৌহ নীতি’ গ্রহণ করেন? কে, কী উদ্দেশ্যে ‘রক্ত ও লৌহ নীতি’ গ্রহণ করেন? প্রশিয়ার প্রধানমন্ত্রী অটোভন বিসমার্ক প্রাশিয়ার নেতৃত্বে জার্মান ভাষাভাষী রাজ্যগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য যে কঠোর সামরিক অভিযানের নীতি গ্রহণ করেছিলেন, তা-ই ‘রক্ত ও লৌহ নীতি’ নামে পরিচিত। অর্থাৎ প্রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী অটোভন বিসমার্ক-এর ‘রক্ত ও লৌহ নীতি’র প্রধান উদ্দেশ্য ছিল : জার্মান ভাষাভাষী রাজ্যগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করা , এই ঐক্যবদ্ধ রাজ্যগুলোকে নিয়ে একটি শক্তিশালী ‘জার্মান জাতিরাষ্ট্র’ গঠন করা। এবং এই মৌলিক লক্ষ্য পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রাশিয়ার নেতৃত্বে একটি শক্তিশালী রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। ----------xx---------- এই বিষয়ে বিকল্প (ঘুরিয়ে আসা) প্রশ্নগুলি হল : ‘রক্ত ও লৌহ নীতি’ কী? এই নীতির উদ্দেশ্য কী ছিল? ‘রক্ত ও লৌহ নীতি’র প্রবক্তা কে ছিলেন? তিনি কেন এই নীতি গ্রহণ করেছিলেন? অটোভন বিসমার্ক কে ছিলেন? জার্মানির ঐক্যসাধনের জন্য তিনি যে কঠোর সামরিক নীতি গ্রহণ করেছিলেন তার নাম কী ছিল? এই বিষয়ে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর : ‘ লালকোর্তা’ কাদের বলা হয়? ‘প্যান জার্মানি...